জীবন এবং যিরূশালেম মাতা

দেখার সংখ্যা 587 বার #মাতা #উদ্ধার #বাইবেল

73 ভাষা

দেখা সম্পূর্ণ

পরে দেখুন

Afrikaans Amharic Bengali Bodo British English Bulgarian Burmese Cebuano Chewa Croatian Czech Dutch English Fijian Filipino Finnish French German Greek Gujarati Hindi Hungarian Indonesian Italian Japanese Kannada Khasi Khmer Korean Lao Latvian Luganda Malagasy Malay Malayalam Manipuri Marathi Mongolian Mundari Ndonga Nepali Odia Oromo Punjabi Polish Portuguese Portuguese(Portugal) Romanian Rukwangali Russian Rwanda Samoan Shona Chinese Sinhala Slovak Spanish Spanish(Mexico) Spanish(Spain) Swahili Tamil Telugu Thai Tongan Chinese-T Tripuri Turkish Twi Ukrainian Urdu Vietnamese Xhosa Zulu

YouTube-এ সাবক্রাইব এবংলাইক করুন

একজন ব্যক্তির জীবিত জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা কতটা?

এই প্রোটিন-ভিত্তিক শরীরে, একজন ব্যক্তির জীবিত জন্মগ্রহণ করার সম্ভাবনা, একটানা চল্লিশ বার লটারিতে প্রথম পুরষ্কার জেতার থেকেও কম।
যদি আমরা অনন্ত জীবন পেতে চাই, সমগ্র বাইবেলে, যথেচ্ছভাবে তাঁর বাক্যের সাথে কিছু যোগ বা বিয়োগ না করার উপর জোর দিয়ে ঈশ্বরের বাক্য অত্যন্ত সূক্ষ্ণতার সাথে লিপিবদ্ধ করা আছে।

স্বর্গীয় পিতা ও মাতা হলেন অনন্ত জীবনের জিনোম ম্যাপিং যাঁদের ঈশ্বরের মণ্ডলীতে খুঁজে পাওয়া যায়।

যীশু এবং প্রথম মণ্ডলীর প্রেরিতরা যা পালন করেছিলেন সেই সবকিছু ঈশ্বরের মণ্ডলীতে সংরক্ষিত আছে।
প্রেরিত পৌল এবং যোহন বলেছিলেন, “আমাদের কাছে অবশ্যই মাতা ঈশ্বর আছেন,” এবং তারা আমাদের আরও আলোকিত করেছেন যে মাতা ঈশ্বর, যিনি হলেন আত্মিক হবা, মানবজাতিকে অনন্ত জীবন দেন।

যাহারা এই গ্রন্থের ভাববাণীর বচন সকল শুনে, তাহাদের প্রত্যেক জনের কাছে আমি সাক্ষ্য দিয়া বলিতেছি, যদি কেহ ইহার সহিত আর কিছু যোগ করে, তবে ঈশ্বর সেই ব্যক্তিতে এই গ্রন্থে লিখিত আঘাত সকল যোগ করিবেন; আর যদি কেহ এই ভাববাণী-গ্রন্থের বচন হইতে কিছু হরণ করে ...
তবে ঈশ্বর এই গ্রন্থে লিখিত জীবন-বৃক্ষ হইতে ও পবিত্র নগর হইতে তাহার অংশ হরণ করিবেন।
প্রকাশিত বাক্য ২২:১৮-১৯

পরে ঈশ্বর কহিলেন, আমরা আমাদের প্রতিমূর্ত্তিতে, আমাদের সাদৃশ্যে মনুষ্য নির্ম্মাণ করি; ...
পরে ঈশ্বর আপনার প্রতিমূর্ত্তিতে মনুষ্যকে সৃষ্টি করিলেন; ঈশ্বরের প্রতিমূর্ত্তিতেই তাহাকে সৃষ্টি করিলেন,
পুরুষ ও স্ত্রী করিয়া তাহাদিগকে সৃষ্টি করিলেন।
আদিপুস্তক ১:২৬-২৭